ক্যকোনো খেলাতেই সমর্থকরা বড় একটি ভূমিকা পালন করেন। যদি মাঠে দর্শক না থাকে তাহলে সেই ম্যাচের খুব একটা গুরুত্ব থাকে না। উৎসাহ পান না খেলোয়াড়রাও। তাছাড়া দর্শক বা সমর্থকসংখ্যার ভিত্তিতে দল বা ক্লাবগুলোর বড় বাণিজ্য থাকে। সমর্থকদের সংখ্যার ভিত্তিতে সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ ফুটবল ক্লাবের তালিকা প্রকাশ করেছে ইনসাইড স্পোর্ট।
সাধারণত যে ক্লাবের সফলতা যত বেশি হয় সেই ক্লাবের সমর্থকও তত বেশি থাকে। তবে সবক্ষেত্রেই যে বিষয়টি এমন তা নয়। কারণ ভৌগোলিক সীমানা থেকে শুরু করে ইতিহাস, সংস্কৃতি এসব বিষয় সমর্থক বাড়াতে বা কমাতে ভূমিকা রাখে। আবার ক্লাবও টিকিট ও জার্সি বিক্রি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমর্থনের উপর ভিত্তি করে আয় থেকে উপকৃত হয়।
ক্লাব পর্যায়ের ফুটবলে ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলো বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। বিখ্যাত ফোর্বসে ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে বিশ্বে সবচেয়ে দামি দুই ক্লাব ছিল রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা। দুটি ক্লাবের প্রতিটির মূল্য ৪ বিলিয়ন ডলারের উপরে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী কোন ক্লাবের জনপ্রিয়তা কতটুকু তা পরিমাপ করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্লাবগুলোর সমর্থকদের সংখ্যা উল্লেখ করা যেতে পারে। এই তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বব্যাপী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সমর্থক স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদের। তাদের সমর্থক সংখ্যা ২৫২.১ মিলিয়ন।
একনজরে দেখে নেয়া যাক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমর্থকের হিসেবে বিশ্বের জনপ্রিয় ১০ ক্লাব কোনগুলো:
১. রিয়াল মাদ্রিদ (স্পেন)- ২৫২.১ মিলিয়ন
২. বার্সেলোনা (স্পেন)- ২৫০.৩ মিলিয়ন
৩. ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (ইংল্যান্ড)- ১৪২ মিলিয়ন
৪. জুভেন্টাস (ইতালি)- ১০৪.১ মিলিয়ন
৫. চেলসি (ইংল্যান্ড)- ৯৩.৪ মিলিয়ন
৬. লিভারপুল (ইংল্যান্ড)- ৯২.৭ মিলিয়ন
৭. পিএসজি (ফ্রান্স)- ৯১ মিলিয়ন
৮. বায়ার্ন মিউনিখ (জার্মানি)- ৮৮.৭ মিলিয়নjgVfhjgVfh
৯. ম্যানচেস্টার সিটি (ইংল্যান্ড)- ৭৬ মিলিয়ন
১০. আর্সেনাল (ইংল্যান্ড)- ৭৫.৯ মিলিয়ন